'ব্যাটাছেলেটা সেই
সকালে মুখে কিছু না
দিয়ে ঘর থেকে বেরিয়েছে
। এখনো ফেরেনি ।
আর তুই এত খেয়েও
খাইখাই করিস ? ফিরুক
তারপর খাবি ।''
মার কথা শুনে কুণাল হেসে চটপট উত্তর দিলো,''আরে,আমিও তো ব্যাটাছেলে । কি যে বল না ছাই । ধুর...''
মা ওর কথা শুনে বেশ তেঁতে উঠলো ।
বলল,''তেমনই ব্যাটাছেলে তুই । বাপের হোটেলে খাস । পড়াশোনার তো লক্ষণ দেখি না । কি যে হবে তোর কে জানে ।''
কুণাল কথা বাড়াল না ।
মুচকি হেসে বলল,''ঠিক আছে । অত কথা শুনতে চাই না । আসল ব্যাটাছেলে ফিরুক তবে ।''
''দূর হ মুখের সামনে থেকে ।''
মা বলতেই কুণাল ধা ঘর থেকে বাইরে ।
মার কথা শুনে কুণাল হেসে চটপট উত্তর দিলো,''আরে,আমিও তো ব্যাটাছেলে । কি যে বল না ছাই । ধুর...''
মা ওর কথা শুনে বেশ তেঁতে উঠলো ।
বলল,''তেমনই ব্যাটাছেলে তুই । বাপের হোটেলে খাস । পড়াশোনার তো লক্ষণ দেখি না । কি যে হবে তোর কে জানে ।''
কুণাল কথা বাড়াল না ।
মুচকি হেসে বলল,''ঠিক আছে । অত কথা শুনতে চাই না । আসল ব্যাটাছেলে ফিরুক তবে ।''
''দূর হ মুখের সামনে থেকে ।''
মা বলতেই কুণাল ধা ঘর থেকে বাইরে ।
তার
আধঘণ্টা পর ।
কুণাল দেখতে পেলো ওর বাবা গলিতে ঢুকেছে বাড়ি আসার জন্য । দেখে এক ছুটে ও বাড়িতে ফিরে এলো ।
তারপর মাকে দেখতেই একচোট হেসে বলে উঠলো,''ব্যাটাছেলে বাড়ি আসছে গো । এবার ভাত বাড়ার জন্য তৈরি হও ।''
ওর মা শুনে স্বস্তির হাসি হাসলেও ওর কথা শুনে বেশ বিরক্ত হল ।
কুণালকে বলল,''সব বাবাকে বলছি । অপেক্ষা কর একটু ।''
''ধুস...'' বলে হাসতে হাসতে কুণাল নিজের ঘরে ঢুকে গেলো ।
কুণাল দেখতে পেলো ওর বাবা গলিতে ঢুকেছে বাড়ি আসার জন্য । দেখে এক ছুটে ও বাড়িতে ফিরে এলো ।
তারপর মাকে দেখতেই একচোট হেসে বলে উঠলো,''ব্যাটাছেলে বাড়ি আসছে গো । এবার ভাত বাড়ার জন্য তৈরি হও ।''
ওর মা শুনে স্বস্তির হাসি হাসলেও ওর কথা শুনে বেশ বিরক্ত হল ।
কুণালকে বলল,''সব বাবাকে বলছি । অপেক্ষা কর একটু ।''
''ধুস...'' বলে হাসতে হাসতে কুণাল নিজের ঘরে ঢুকে গেলো ।
তা
খেতে বসে কুণালের বাবা
ওর মার মুখ থেকে
সব শুনে হেসে প্রাত
গড়িয়ে পড়লো । বিষমও খেলো
খুব । জল খেয়ে সুস্থ
হল সে ।
মা খুব রেগে গিয়ে বলল তাকে,''তোমার জন্য ছেলেটা আবার যাবে ।''
মজাদার মানুষ কুণালের বাবা ।
সে ফিক করে হেসে বলল তাকে,''কোথায় আর যাবে । আবার বাড়িতেই ফিরে আসবে । ও কিন্তু ব্যাটাছেলে মনে রেখো । আমার মতো হতে একটু সময় লাগবে আর কি ।''
মা খুব রেগে গিয়ে বলল তাকে,''তোমার জন্য ছেলেটা আবার যাবে ।''
মজাদার মানুষ কুণালের বাবা ।
সে ফিক করে হেসে বলল তাকে,''কোথায় আর যাবে । আবার বাড়িতেই ফিরে আসবে । ও কিন্তু ব্যাটাছেলে মনে রেখো । আমার মতো হতে একটু সময় লাগবে আর কি ।''
সব
শুনেছে কুণাল নিজের ঘরে
বসে খেতে খেতে ।
একা-একা মা-বাবার কথা শুনে
ও হাসতে থাকে ।
মনে মনে বাবার জয়ধ্বনি
দেয় ।
তবে কুণাল শুনেছে কিনা ওর মা তখন বুঝতে পারেনি । বুঝল সেই সন্ধ্যায় ।
তবে কুণাল শুনেছে কিনা ওর মা তখন বুঝতে পারেনি । বুঝল সেই সন্ধ্যায় ।
''আমার ব্যাটাছেলে
বাড়ি ফিরেছে গো ।
এবার কফি কর ।
তিনজন মিলে জমিয়ে কফি
পান করি ।''
সন্ধ্যাবেলায় কুণালকে বাড়ি ফিরে আস্তে দেখে ওর বাবা একমুখ হেসে ওর মাকে বলে । বাবার কথা শুনে কুণাল এক দৌড়ে ঘরে আসে ।
বাবাকে বলে,''জয় হোক তোমার । মা আমাকে ব্যাটাছেলে ভাবতেই চায় না । এর কোন মানে হয় ?''
মা তখন ওর দিকে কটমটে চোখে চেয়ে আছে । বাবার সারা মুখে মজারু হাসি ।
কুণাল এবার বলে ওর বাবাকে মার দিকে এক পলক তাকিয়ে,''তুমি আমাকে ব্যাটাছেলে বলে স্বীকৃতি দিয়েছ । আমি হেভি খুশী তাতে । তবে এবার থেকে তোমার মতো ব্যাটাছেলে হওয়ার চেষ্টা করবো । নিজের হোটেল বলেও কিছু থাকার দরকার । তাই না ?''
সন্ধ্যাবেলায় কুণালকে বাড়ি ফিরে আস্তে দেখে ওর বাবা একমুখ হেসে ওর মাকে বলে । বাবার কথা শুনে কুণাল এক দৌড়ে ঘরে আসে ।
বাবাকে বলে,''জয় হোক তোমার । মা আমাকে ব্যাটাছেলে ভাবতেই চায় না । এর কোন মানে হয় ?''
মা তখন ওর দিকে কটমটে চোখে চেয়ে আছে । বাবার সারা মুখে মজারু হাসি ।
কুণাল এবার বলে ওর বাবাকে মার দিকে এক পলক তাকিয়ে,''তুমি আমাকে ব্যাটাছেলে বলে স্বীকৃতি দিয়েছ । আমি হেভি খুশী তাতে । তবে এবার থেকে তোমার মতো ব্যাটাছেলে হওয়ার চেষ্টা করবো । নিজের হোটেল বলেও কিছু থাকার দরকার । তাই না ?''
বাবা
শুনে হেসে মরে ।
মা হাসছিল না শুরুতে
। সেই শেষে দুজনের
এলোমেলো হাসি দেখে হেসেই
ফেললো । তার কারণেই বুঝি
কফি আস্তে বেশী দেরী
হল না ।
কফিতে চুমুক দিতে দিতে বাবা কুণালকে বলল মিচকি-মিচকি হেসে,তোর হোটেলে আমরা কাজ পাবো তো ?''
বাবার কথা শুনে লজ্জায় সারা কুণাল । লজ্জার কারণে টপাটপ ও বাবা-০মাকে প্রণাম করে বসলো ।
কফিতে চুমুক দিতে দিতে বাবা কুণালকে বলল মিচকি-মিচকি হেসে,তোর হোটেলে আমরা কাজ পাবো তো ?''
বাবার কথা শুনে লজ্জায় সারা কুণাল । লজ্জার কারণে টপাটপ ও বাবা-০মাকে প্রণাম করে বসলো ।